সৌদি আরব রেস্টুরেন্ট ভিসা ২০২৩ – সৌদি হোটেল ভিসা

বাংলাদেশ চাকরিতে স্বয়ংসম্পূর্ণ নয়। যার ফলে বাংলাদেশে বেকারের সংখ্যা অসংখ্য। দিনদিন শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। যার ফলে প্রতিবছর অসংখ্য শিক্ষিত যুবক ও অশিক্ষিত যুবকরা সৌদি আরব পাড়ি জমাচ্ছে। শিক্ষিত যুবকরা সৌদি আরব রেস্টুরেন্ট ভিসা তে যাওয়ার জন্য বেশি আগ্রহী হয়। কেননা রেস্টুরেন্ট ভিসা এ কাজ অনেক কম থাকে। তাছাড়া বেতনের পরিমাণ ভালো থাকে।

আপনি যদি সৌদি আরব রেস্টুরেন্ট ভিসা তে যেতে চান তাহলে আপনার খরচ অনেক কম হবে। এছাড়াও রেস্টুরেন্ট ভিসায় রয়েছে অনেক সুযোগ সুবিধা। আপনি যদি রেস্টুরেন্ট ভিসায় যান তাহলে থাকা খাওয়ার সুযোগ সুবিধা, সেই সাথে রয়েছে ওভারটাইম করার সুযোগ সুবিধা।

সৌদি আরব রেস্টুরেন্ট ভিসা

করণা মহামারীর কারণে বর্তমানে বাংলাদেশে শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফলে তারা চাকরির আশা বাদ দিয়ে বিদেশ যাওয়ার জন্য আগ্রহী হয়ে পড়েছে। আর বাংলাদেশের বিভিন্ন দ্রব্যমূল্যের দাম বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে পরিবার চালানো হিমশিম হয়ে যাচ্ছে। যার ফলে প্রবাস জীবনকে সবাই বেছে নিচ্ছে।

সৌদি আরব যদি আপনি রেস্টুরেন্ট ভিসায় যান তবে আপনার খরচের পরিমাণ কম হবে। তাছাড়া রেস্টুরেন্ট ভিসায় থাকা-খাওয়া সুবিধা রয়েছে। রেস্টুরেন্ট ভিসা ভিসায় সৌদি গেলে আপনার 10 ঘন্টা ডিউটি করতে হবে। এছাড়া আপনি আরো দুই ঘন্টা ওভারটাইম করতে পারবেন। 10 ঘন্টা ডিউটির জন্য আপনার বেতন আলাদা নির্ধারণ করা থাকবে।

আর পরবর্তী দুই ঘণ্টার জন্য আপনি এক্সট্রা টাকা উপার্জন করতে পারবেন। তাছাড়া রয়েছে আরো অসংখ্য সুযোগ সুবিধা। সপ্তাহে রয়েছে আপনার একদিন ছুটির দিন। আর আপনি যদি না নেন তাহলে সেক্ষেত্রে আপনি আরও একটা টাকা উপার্জন করতে পারবেন।

সৌদি আরব আল বাইক রেস্টুরেন্ট

সৌদি আরব যতগুলো রেস্টুরেন্ট ভিসা রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম। আল বাইক রেস্টুরেন্ট ভিসায় যেতে খরচের পরিমাণ কম থাকে। তাছাড়া এ রেস্টুরেন্টে বেতন অনেক দিয়ে থাকে। যার ফলে আপনি খুব অল্প দিনে বেশি টাকা উপার্জন করতে পারবেন। তাছাড়া এই রেস্টুরেন্টে ওয়েটার অনেক টিপস পেয়ে থাকে।

আপনি যদি আল বাইক রেস্টুরেন্ট এ যান তাহলে থাকা খাওয়ার সুবিধা রয়েছে। যেগুলো কোম্পানি বহন করবে। আর তাছাড়া আপনি এই কোম্পানিতে দুই ঘন্টা ওভারটাইম করার সুযোগ পাবেন। এছাড়াও আপনি চাইলে আরো দুই ঘন্টা ওভারটাইম করতে পারেন। মোট 4 ঘন্টা ওভারটাইম এর সুযোগ সুবিধা।

সৌদি আরব রেস্টুরেন্ট ভিসা খরচ

আপনি যদি সৌদি আরব রেস্টুরেন্ট ভিসায় যান তাহলে আপনার খরচ পড়বে 3 লক্ষ থেকে 3 লক্ষ 60 হাজার টাকা পর্যন্ত। আপনি যদি আল বাইক কোম্পানি অথবা বলদিয়া কোম্পানি তে যান তাহলে 3 লক্ষ থেকে তিন লাখ 60 হাজার খরচ পড়বে। আর অন্যান্য কোম্পানিতে খরচের পরিমাণ আরো কম হবে।

তবে আলবাইক ও বলদিয়া কোম্পানি তে থাকা খাওয়ার সুবিধা সবচেয়ে বেশি। এছাড়াও এ জায়গায় আপনার বেতন বেশি দিয়ে থাকে। সেইসাথে এখানে আপনি ওভারটাইম করার পরিমাণ বেশি পাবেন। যার ফলে আপনি বেশি টাকা উপার্জন করতে পারবেন।

সৌদি আরব হোটেল ভিসা

সৌদি আরব হোটেল ভিসা রেস্টুরেন্ট ভিসা প্রায় একই। রেস্টুরেন্ট ভিসায় যে সকল সুযোগ-সুবিধা রয়েছে ঠিক তেমনি সৌদি আরব হোটেল ভিসায় সুযোগ-সুবিধা একি। যদি আপনি হোটেল ভিসা সৌদি আরব যান তাহলে আপনার খরচ পড়বে তিন লক্ষ 20 হাজার টাকার মতো। আর আপনি 2 ঘন্টা ওভারটাইম করার সুযোগ পাবেন। যার ফলে আপনার উপার্জন কিছুটা বেশি হবে।

সৌদি আরব রেস্টুরেন্ট কাজের বেতন

সৌদি আরব রেস্টুরেন্ট কাজের ভিসায় আপনি সৌদি আরব গেলে প্রতি মাসে 35 থেকে 60 হাজার টাকা উপার্জন করতে পারবেন। আপনার কাজের ধরন অনুযায়ী বেতনের পরিমাণ বৃদ্ধি করা হবে। আপনি যদি ভালো রাঁধুনি হয়ে থাকেন। সেক্ষেত্রে আপনার বেতনের পরিমাণ আরো বেশি হবে।

Read More

মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা – ফ্যাক্টরি ভিসা বেতন স্কেল

মালয়েশিয়া ভিসার দাম কত – ভিসা কবে খুলবে